আগামীকাল রোববার বাংলাদেশ সময় রাত ১ টায় ইউরোপ সেরার মুকুট নিজেদের করে নিতে মাঠে নামবে দুই পরাশক্তি ফরাসি ক্লাব পিএসজি এবং জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ।ফাইনালের মঞ্চতো প্রস্তুত তবে কার হাতে উঠতে যাচ্ছে চ্যাম্পিয়ন লীগ ট্রফি?। পিএসজি কি পারবে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন লীগ ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে নাকি ষষ্ঠবারের মতো ট্রফি উঁচিয়ে ধরবে বায়ার্ন মিউনিখ।এ উত্তর পাওয়ার জন্য আর মাত্র একটি দিন অপেক্ষা করতে হবে।
এবারের চ্যাম্পিয়ন লীগের ফাইনালটি যে রোমাঞ্চকর হতে যাচ্ছে এতে কোনো সন্দেহ নেই।দু'দুলই যার যার লীগে সেরা ক্লাব।পিএসজি খুবই মরিয়া নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন লীগ জেতার জন্য। সেই ধারাবাহিকতায় দাপটের সাথেই ফাইনালে উঠে আসে পিএসজি।পিএসজি যে কতোটা ভারসাম্যপূর্ণ দল সেটা সেমি ফাইনালে লাইপজিগের বিপক্ষের ম্যাচেই লক্ষ্য করা যায়।দলীয় প্রচেষ্টায় লাইপজিগকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠে পিএসজি।
পিএসজির চ্যাম্পিয়ন লীগ জয়ের মূল কারিগর হলেন নেইমার।পিএসজি এবং নেইমারের কোটি কোটি ভক্ত অধীর আগ্রহ নিয়ে বসে আছে যেনো নেইমারের হাতেই উঠে চ্যাম্পিয়ন লীগের ট্রফিটা।তবে পিএসজিকে চ্যাম্পিয়ন লীগ জিততে হলে অবশ্যই নেইমারকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে হবে।বিগত ম্যাচের ভুলগুলো শুধরে সুযোগ পেলেই সেগুলো কাজে লাগাতে হবে।তাহলেই পিএসজি নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন লীগের ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে হবে।যে দলে নেইমার, এম্বাপ্পে , ডি মারিয়ার মতো খেলোড়ার আছে আশাই করা যায় সে দল এবার চ্যাম্পিয়ন লীগ ট্রফিটা নিজেদের করে নেবে।
অন্যদিকে বায়ার্ন মিউনিখ আছে নিজেদের সেরা ছন্দে।কোয়ার্টার ফাইনালে বার্সাকে ৮-২ গোলে পরাজিত করা দলটি দাপটের সাথে সেমিতে অলিম্পিক লিঁওনকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠে আসে।বায়ার্ন যেভাবে ছুটে আসছে এতে বুঝাই যাচ্ছে ফাইনালে পিএসজির জন্য কঠিন পরীক্ষা অপেক্ষা করছে।ফুটবলে কোনো কিছুই অসম্ভব নয় যেদিন যে দল ভালো খেলবে সেদিন সেই দলই জয় লাভ করবে। এখন দেখা যাক শেষ পর্যন্ত ইউরোপ সেরার ট্রফিটি কার হাতে উঠে।
এবারের চ্যাম্পিয়ন লীগের ফাইনালটি যে রোমাঞ্চকর হতে যাচ্ছে এতে কোনো সন্দেহ নেই।দু'দুলই যার যার লীগে সেরা ক্লাব।পিএসজি খুবই মরিয়া নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন লীগ জেতার জন্য। সেই ধারাবাহিকতায় দাপটের সাথেই ফাইনালে উঠে আসে পিএসজি।পিএসজি যে কতোটা ভারসাম্যপূর্ণ দল সেটা সেমি ফাইনালে লাইপজিগের বিপক্ষের ম্যাচেই লক্ষ্য করা যায়।দলীয় প্রচেষ্টায় লাইপজিগকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠে পিএসজি।
পিএসজির চ্যাম্পিয়ন লীগ জয়ের মূল কারিগর হলেন নেইমার।পিএসজি এবং নেইমারের কোটি কোটি ভক্ত অধীর আগ্রহ নিয়ে বসে আছে যেনো নেইমারের হাতেই উঠে চ্যাম্পিয়ন লীগের ট্রফিটা।তবে পিএসজিকে চ্যাম্পিয়ন লীগ জিততে হলে অবশ্যই নেইমারকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে হবে।বিগত ম্যাচের ভুলগুলো শুধরে সুযোগ পেলেই সেগুলো কাজে লাগাতে হবে।তাহলেই পিএসজি নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন লীগের ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে হবে।যে দলে নেইমার, এম্বাপ্পে , ডি মারিয়ার মতো খেলোড়ার আছে আশাই করা যায় সে দল এবার চ্যাম্পিয়ন লীগ ট্রফিটা নিজেদের করে নেবে।
অন্যদিকে বায়ার্ন মিউনিখ আছে নিজেদের সেরা ছন্দে।কোয়ার্টার ফাইনালে বার্সাকে ৮-২ গোলে পরাজিত করা দলটি দাপটের সাথে সেমিতে অলিম্পিক লিঁওনকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠে আসে।বায়ার্ন যেভাবে ছুটে আসছে এতে বুঝাই যাচ্ছে ফাইনালে পিএসজির জন্য কঠিন পরীক্ষা অপেক্ষা করছে।ফুটবলে কোনো কিছুই অসম্ভব নয় যেদিন যে দল ভালো খেলবে সেদিন সেই দলই জয় লাভ করবে। এখন দেখা যাক শেষ পর্যন্ত ইউরোপ সেরার ট্রফিটি কার হাতে উঠে।
Comments
Post a Comment