খেলার শুরুতেই আক্রমনে ব্রাজিলকে চেপে ধরে পেরু।যার ফল ষষ্ঠ মিনিটেই পেয়ে যায় তারা।আন্দ্রেস ক্যারিলোর গোলে ষষ্ঠ মিনিটেই এগিয়ে যায় পেরু।গোল খাওয়ার পর ব্রাজিলের খেলায় গতি বাড়ে।তবে সমতা ফেরানোর জন্য ২৮তম মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় ব্রাজিলকে।পেনাল্টি থেকে নিখুঁত শটে দলকে সমতায় ফেরান নেইমার।১-১ গোলের সমতা রেখে বিরতিতে যায় দু'দল।
তবে দ্বিতীয়ার্ধের ৫৯ মিনিটে তাপিয়ার গোলে আবারো এগিয়ে যায় পেরু।বক্সের বাহির থেকে তাপিয়ার শট ব্রাজিলের একজন খেলোয়াড়ের পায়ে লেগে দিক পাল্টে জালে জড়ায় বল।গোলরক্ষক ওয়েভারতন ঝাঁপিয়ে পড়েও বলের নাগাল পান নি।তবে পেরুর এগিয়ে যাওয়াটা বেশিক্ষণ টিকে নি।৬৪তম মিনিটে ফিরমিনোর কাছ থেকে বল পেয়ে আলতো টোকায় বল জালে পাঠান রিচার্লিসন।
পেরুও ব্রাজিলের সাথে সমান তালে লড়াই চালিয়ে যায়।একের পর এক আক্রমন পাল্টা আক্রমনে খেলা জমে উঠে।খেলার ধারার বিপরীতে ৮৩তম মিনিটে আবারো নেইমারের সফল স্পট কিকে প্রথম বারের মতো এগিয়ে যায় ব্রাজিল।ডি বক্সের মধ্যে নেইমার ফাউলের স্বীকার হলে স্পট কিকের নির্দেশ দেন রেফারি।অতিরিক্ত সময়ের চতুর্থ মিনিটে নিজের হ্যাট্রিক পূরণ করেন নেইমার।এভারটন রিবেরোর শট পোস্টে লেগে ফিরে আসলে দৌঁড়ে এসে আলতো টোকায় বল জালে জড়িয়ে দলের বড় জয় নিশ্চিত করেন নেইমার।এরই সাথে ৬৪ গোল নিয়ে ব্রাজিলের হয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতাদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এলেন নেইমার।৭৭ গোল করে এ তালিকার শীর্ষে আছেন পেলে।
Comments
Post a Comment